· রিয়ার এডমিরাল খোরশেদ আলম(অব:), মাননিয় সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় (মেরিটাইম ইউনিট)।
বাংলাদেশ সমুদ্র নিয়ে গবেষনা করা একমাত্র ব্যক্তিত্ব। যার ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠার ফলে বঙ্গোপসাগরের মাঝে আরেকটি বাংলাদেশকে পেয়েছি। বাংলাদেশ মায়ানমার সমুদ্র সীমা নির্ধারনী ঐতিহাসিক রায় অর্জনে হিরন্বয় নায়ক তিনি। তিনি আমাদের ইউনিয়নের তথা সারা বাংলাদেশের গর্ব।
· তাঁরই বড় ভাই জনাব আব্দুল হালিম,সাবেক মহা পরিচালক, উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড।
এবং তাঁদের মাতা মোছাঃ হালিমা বেগম বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক রত্নগর্ভা সম্মানি ভাতা প্রাপ্ত।
বাংলাদেশ ভারত সমূদ্র সীমা নির্ধারণী মামলার ঐতিহাসিক রায়ের পর তাঁকে নিয়ে লেখা সংযুক্ত করা হলো-
সমুদ্র জয়ের নায়ক খুরশেদ আলম-আমাদের কালাভাই
মুহাম্মদ ইদ্রিস আলি
ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের রায়ে বাংলাদেশ অভহতপুর্ব ঐতিহাসিক এক সফলতা অর্জন করেছে। রায়ে বিরোধপূর্ণ পঁচিশ হাজার ছয়শত দুই বর্গকিলো মিটার সমুদ্র এলাকার মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ঊনিশ হাজার চারশত সাতষট্টি বর্গকিলো মিটার। শতকরা ছিয়াত্তর দশমিক শুন্য চার ভাগ। এছাড়াও একলাখ আঠার হাজার আটশত তের বর্গকিলো মিটার টেরিটোরিয়াল সমুদ্র এলাকায় আমাদের নিরঙ্কুশ অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১২ সালের মার্চে আমরা মায়ানমারের সাথে সমুদ্র বিরোধের ঐতিহাসিক রায় পেয়েছি । এজন্য দেশপ্রেমিক জনগনের পক্ষে সরকারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সমুদ্র জয়ের নেপথ্য সারথি,নিবিড় -নিরলস পরিশ্রমি,উপমহাদেশের অন্যতম প্রধান সমুদ্র বিশেষজ্ঞ খুরশেদ আলমের জনম পঞ্চাশের দশকের শুরুতে, ১৯৫৩ সালে। শেরপুর জেলার সীমামত্মঘেষা শ্রীবরদি উপজেলার রানীশিমুল ইউনিয়নের হাসধরা গ্রামে। বাবা মরহুম আহসান আলী। মা মরহুম হালিমা খাতুন । নয় ভাইবোনের মধ্যে পঞ্চম খুরশেদ আলম। গ্রামে কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় না থাকায় প্রায় দুই কিলোমিটার দুরে ভায়াডাঙ্গা বাজারের পাশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাঁর লেখাপড়ার হাতে খড়ি। অত্যন্ত তীক্ষ্ণ মেধার খুরশেদ আলম শিক্ষাজীবনের শুরম্নতেই তাঁর মেধার স্বাক্ষর রাখতে শুরম্ন করেন। মাধ্যমিকে কাটান পাশের টেঙ্গড়পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে । তাঁকে নিয়ে একটি অসাধারন গল্প সাধারন ভাবে বলা যায় পাঠকের জন্য। ১৯৬৬ সাল । আমাদের কালাভাইকে স্কুল থেকে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার জন্য শহরে পাঠানো হচেছ । সমুদ্র জয়ের রিয়ার এডমিরাল(অব:) খুরশেদ আলম - আমাদের কালাভাই। যথাযথ ভাবে প্রস্ত্ততি নেয়া হয়নি । সাথে যাচেছন জুলফি স্যার এবং আনিসুর রহমান বি,এসসি স্যার । বাহন হলো রিকসা। যেতে হবে তেত্রিশ মাইলের পথ জামালপুর মহকুমা শহরে। কাঁচা রাসত্মা। ভোরে যাত্রা শুরম্ন হলো। সারাদিন লেগে যাবে। জুলফি স্যার কালাভাইকে তার রিকসায় উঠালেন। শেখাতে থাকলেন ইংরেজি এবং বাংলা। এভাবে চলতে থাকল পাঠ শেখা এবং রিকসা চলা। চলে গেল ঘন্টা দুই। পিছে আসছে অন্য রিকসা। এবার রিকসা বদল। কালাভাই গেলেন মন্টু স্যারের রিকসায়। শিখতে থাকলেন বিজ্ঞান-গণিত। কেটে গেল আরও দুই ঘন্টা। সন্ধ্যা পর্যমত্ম পালাক্রমে এরম্নপ চক্রযান পাঠ চলতে থাকল। অবশেষে সন্ধ্যায় জামালপুর। পরদিন পরীক্ষার। পথের পাঠেই শিক্ষকদ্বয় নিশ্চিত হলেন কালা বৃত্তি পাবে। কালাভাই বৃত্তি পেলেন। লোকমুখে গল্পটি ছড়িয়ে পড়ল। অন্যসব অর্জনের সাথে টেঙ্গরপাড়া স্কুলের শিক্ষার্থীরা তন্ময় হয়ে আজও এ গল্পটি শুনে থাকে।
১৯৬৮ সালে তিনি প্রথম বিভাগে পাশ করেন মেট্রিকুলেশন। দেশপ্রেমের প্রবল টানে ঔ অঞ্চল থেকে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে তিনি যোগদেন পাকিসত্মান নৌবাহিনীতে। দেশ তাঁকে হাতছানি দিচ্ছিলো অনেক আগে থেকেই। এবার সাড়া দেবার পালা। এ্যাক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট হিসেবে যাত্রা শুরম্ন হলো তাঁর। ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গনঅভ্যুত্থানে তিনি পাকিসত্মানে। সবেমাত্র কমিশন্ড লাভ করেছেন। সত্তর একাত্তরেও পাকিসত্মানে। তেয়াত্তরের শেষদিকে ফিরে এলেন দেশে। প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্বেও যোগ দিতে পারলেন না মহান মুক্তিযুদ্ধে। এ অতৃপ্তি তাঁকে আজীবন তাড়িয়েছে। দেশের জন্য প্রবল দায়বদ্ধতা নিয়ে তিনি এগিয়ে যেতে থাকলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নিয়ে। কোষ্টগার্ড, সমুদ্র মহড়ার নতুন ধারনা সহ একের পর এক সৃষ্টিধর্মী কাজ যুক্ত করতে থাকলেন আমাদের নৌবাহিনীতে। আমাদের নৌবাহিনী আজ যতটুকু সমৃদ্ধ-তার সিংহভাগের কৃতিতব এ সমুদ্র সারথির।
পাকিসত্মানে আটক থাকা অবস্থায় তাঁর প্রিয় স্কুলে নিয়মিত দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হতো তাঁকে ফিরে পাবার জন্য। আমার যতদূর মনে পড়ে, প্রিয় শিক্ষকদের ভিতর বাবু নরেন্দ্রনাথ রায়, জুলফিকার হায়দার, খোকা বি,এসসি স্যার নিয়মিত তাঁর ফিরে আসাকে আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে অশ্রম্নসিক্ত হতেন। নরেন স্যার প্রায়ই বলতেন, হতভাগা কি আদৌ আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারবে । আমরা মনে মনে মহান স্রটার কাছে প্রার্থনা করতাম। একদিন তিনি সত্যি ফিরে আসলেন। দেশের জন্য। আমাদেন জন্য। আমরা স্কুলে অনুষ্ঠান করলাম। তাঁকে প্রথম বারের মতো দেখলাম। নম্র, বিনয়ী, বড়দের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল। ছোটদের প্রতি অকৃত্রিম মমতাময়। বন্ধুদের প্রতি অস্বাভাবিক উদার। শ্রদ্ধায় ভালবাসায় আপন করে নিলাম, আপন হয়ে গেলাম । অল্প কথায় এই আমাদের কালাভাই।
সেই যে শুরম্ন, তারপর তাঁকে অনেকবার দেখেছি। অনেক কথা হয়েছে। দেশের, বিদেশের। বিদেশি বন্দরের। পঁচাত্তরে চলে গেলেন বিশেষ প্রশিক্ষণে ভারতে। তারিখটা ২৫ আগষ্ট। ভারতের কোচিনস্থ ইন্ডিয়ান নেভাল একাডেমি থেকে রাষ্ট্রপতির স্বর্ণপদক জয় করে সণাতক ডিগ্রি অর্জন করলেন। দীর্ঘ প্রশিক্ষণে সর্বভারতে প্রথম স্থান অধিকার করলেন। আকাশবাণীতে খবর প্রচার হলো সকালে। আমাদের স্যারদের উচ্ছাস আমাদের মাঝে সমান আবেশ নিয়ে দ্রম্নত সঞ্চারিত হলো। মা বাবাকে আমন্ত্রন জানানো হলো। স্কুলের রশিদ স্যার আকাশবাণী শুনে আমাদের জানালেন। দিন কতক পর তিনি জ্বলজলে একটি গোল্ড মেডেল নিয়ে উপস্থিত হলেন আমাদের টেঙ্গরপাড়া স্কুলে। উচ্ছাস আর বাধভাংগা আবেগ আমাদের আন্দোলিত করে রেখেছিল অনেকদিন। এই আমাদের সেই কালাভাই। পরে ভারত থেকেই প্রথম শ্রেণীতে নেভাল প্রফেশনাল কোর্স সমাপ্ত করেন তিনি।
এভাবে কেটেগেল অনেক বছর। কালাভাই পৃথিবীর বন্দরে বন্দরে ঘুরতেন আর দেশকে সেসব বন্দরের সাথে মিলাতে চাইতেন। অতৃপ্তিগুলো নিয়ে আমাদের সাথেও মাঝেমাঝে কথা বলতেন। তাঁর আকাংখাগুলো আমরা শেয়ার করতাম। ল্যাফটেনেন্ট হলেন। ল্যাফটেনেন্ট কমান্ডার হলেন। হলেন কমান্ডার। অতপর ক্যাপ্টেন। পৃথিবীর বহুদেশের বহু বন্দরের তথ্য নিয়ে আসলেন আমাদের জন্য। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তিন নাম্বার অফিসার হিসেবে চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর দায়িতব নিলেন। আমাদের শ্রীবরদির কালাভাই বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কমোডর হিসেবে অনিবার্য অবস্থানে চলে গেলেন। তাঁর অবদানের স্বীকৃতি বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে ছাপিয়ে ছড়িয়ে পড়ল উপমহাদেশ থেকে বিশ্বের অনেক দেশে। অহংকারে আমাদের বুক মন ভরে গেল।
২০০১ সালে দেশে ক্ষমতার পরিবর্তন হলো। কালাভাই আগে অনেকবার বলতেন, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর উর্ধতন পর্যায়ে চাকুরি করছি। বাকি যে পদটি আছে- তা নৌবাহিনী প্রধানের। এটি রাজনৈতিক পদ। দোয়াকর যেন সৃষ্টিকর্তা সহযোগিতা করেন। পরিবর্তিতক্ষমতার আঞ্চলিক রাজনীতিতে প্রভাবিত হলো। আমাদের কালাভাই আরও দুইজনসহ বাধ্যতামুলক অবসরে গেলেন। মিথ্যা রাজনৈতিক অপবাদ দেয়া হলো তাঁকে। ক্ষতিগ্রস্থ হলো বাংলাদেশ নৌবাহিনী। ক্ষতিগ্রস্থ হলাম আমরা। তাঁকে খুলনা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান করা হলো। কোন এক ঈদে তাঁকে আমি প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি কেন এ পদে যোগদান করলেন? উত্তরে তিনি বলেছিলেন, যোগদান না করলে বিড়ম্বনায় পড়ে যাব। দুই বছর পরে আবার অবসর। এবার ঢাকায় স্থায়িভাবে বসবাস শুরম্ন করলেন। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পার্টটাইম ক্লাস নেয়া চলতে থাকল। মাঝে মাঝে পত্রিকায় কলাম লিখতেন। বিষয় অনিবার্য ভাবে আমাদের সমুদ্র। ইতিমধ্যেই তিনি রচনা করলেন বাংলাদেশ মেরিটাইম চ্যালেঞ্জেস ইনদি টুয়েন্টি ফাষ্ট সেঞ্চুরি নামক সাড়া জাগানো সমুদ্রবিষয়ক পুসত্মক। অতপর প্রকাশ করলেন , ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দি ল অবদি সি-থ্রি, ল অবদি সি অ্যান্ড ইঁটস্ ইম্পিস্নকেশন ফর বাংলাদেশ, রিজিওনাল মেরিটাইম কোঅপারেশন আন্ডার দি সার্ক এবং এশিয়ান রিজিওনাল কোঅপারেশন প্রভৃতি গুরম্নত্বপুর্ণ প্রকাশনা।
ওয়ান ইলেভেনের পরে দৃশ্যপট দ্রম্নত পাল্টাতে থাকল। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় এলো। কালাভাই তাঁর লেখায় যে বার্তাটি পৌছাতে চেষ্ঠা করলেন তা হলো- এখনই সমুদ্র নিয়ে না ভাবলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। মহাজোট সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হলো সময় মতোই। তাঁকে সমুদ্রবিষয়ক অতিরিক্ত সচিবের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো। পরে একই বিষয়ের সচিব করা হলো। আমরা কাঙ্খিত ধারাবাহিক ফল লাভ করতে সক্ষম হলাম । সরকার তাঁর কাঙ্খিত পদমর্যাদা রিয়ার এডমিরাল(অব:) পদ ফিরিয়ে দিয়ে তাঁকে সম্মানিত করলেন । দেশ সম্মানিত হলো । আমরা গর্বিত হলাম। দেশের জন্য যথাযোগ্য কাজটি করতে পেরে তিনি অত্যমত্ম গর্বিত। আমরা এ দেশপ্রেমিক বীরের দীর্ঘায়ু কামনা করি।
মুহাম্মদ ইদ্রিস আলি
সহযোগি অধ্যাপক , রসায়ন বিভাগ।
· ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ,বিভাগীয় প্রধান, প্রাণী সম্পদ বিভাগ ও পরিচালক, জাতীয় চিড়িয়াখানা লিমিটেড।
· এ এন শফিকুল ইসলাম লাভলু, উপসচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবালায়, ঢাকা।
· প্রয়াত কে এম ফারুক, সাবেক পরিচালক, পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পি ডি বি)।
· আলহাজ্ব সাইফুল কবির চৌধুরী পনির বিশিষ্ট শিল্পপতি, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
· জনাব, খন্দকার মোঃ খুররম,দুই বারের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (উপমন্ত্রীর মর্যাদা সম্পন্ন)। বর্তমানে শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রার্থী।
· মরহুম এম এ বারি,সাবেক সংসদ সদস্য ও বিশিষ্ঠ্ ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁর ছেলে জনাব মোহসিনুল বারি (রুমী)বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী নির্বাচনী এলাকা) শেরপুর-৩ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী।
ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম (বাঘহাতা তালুকদার বাড়ী)
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ নুরননবী
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুল বাকী (হাঁসধরা)
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আঃ বাকী (টেংগরপাড়া)
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মনিরুজ্জামান মনির (উজ্জল) (সিভিল)
ইঞ্জিনিয়ার আমান উল্লাহ তালুকদার
ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম
ইঞ্জিনিয়ার রুবাইয়া পারভীন ঈশিতা (নগর উন্নয়ন)
ইঞ্জিনিয়ার জোহায়রুল আলম জুহান (বিএসসি ইন টেক্সটাইল)
মোঃ রাকিব হাসান প্লাবন (বিএসসি ইন টেক্সটাইল)
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ বিল্লাল হোসেন
প্রয়াত ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান তালুকদার
ডাক্তার মোঃ আঃ রশিদ, (শিশু বিশেষজ্ঞ) সাবেক সিভিল সার্জন
ডাক্তার মোঃ আজাদ, চিকিৎসক, কিং ফয়সাল হাসাপাতাল, মদিনা।
ডাক্তার মোজাম্মেল হক
ডাক্তার মোঃ আমান উল্লাহ
ডাক্তার মোঃ যোবায়ের হাসান, মানসিকহাসপাতাল
ডাক্তার তাহমিনা (পি.গাইনী এসপিপিএস অধ্যয়নরত)
ডাক্তার তমাল
ডাক্তার বন্যা
ডাক্তার বিভা
ডাক্তার রকিব হাসান (হোমিও)
এছাড়াও ছিলেন-
প্রয়াত: ডাক্তার হাসান জামাল
প্রয়াত: ডাক্তার হোসেন জামাল
প্রয়াত: ডাক্তার আঃ কুদ্দুছ
প্রয়াত: ডাক্তার মোজাহারুল
প্রয়াত ডাক্তার জোনা (ডেন্টিস্ট)
নাছিমা আক্তার, লেকচারার, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
আছমা ইয়াসমীন রুনা, লেকচারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলা)।
মোঃ দিদারুল আলম, প্রিন্সিপাল, শ্রীবরদী সরকারী কলেজ।
মিসেস দিদারুল আলম, প্রভাষক
আল মামুন, সহাকারী পরিচালক, কৃষি ডিপ্লোমা, শেরপুর।
মৌঃ আঃ ছালাম, (অব:) প্রভাষক
আশরাফুল আলম মোরাদ, প্রভাষক
সখিনা আক্তার পায়েল , সহকারী অধ্যাপক বাংলা
মোঃ জোনায়েদ, প্রভাষক ইংরেজী
শাহানা আক্তার সাথী, প্রভাষক
মনোয়ারা বেগম বিদ্যুৎ, প্রভাষক বাংলা
আক্রাম হোসেন, প্রভাষক
রোকিয়া বেগম, প্রভাষক
মোঃ সোহেল, প্রভাষক
মিসেস সোহেল, প্রভাষক
প্র য়াত: আঃ ওহাব, প্রভাষক
মোঃ বখতিয়ার, সাইন্টিস্ট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষনা ইনস্টিটিউট
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, বন্যপ্রাণী গবেষক, বাংলাদেশ ওয়াইল্ড লাইভ কনজারভেশন সোসাইটি।
মোঃ আঃ হামিদ, সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ ব্যাংক
মোঃ মিজান, আর্মি কমিশন প্রাপ্ত অফিসার (মেডিকেলা কোর)
মোঃ এমদাদুল হক, সমাজসেবা অফিসার
মোঃ দুলাল তালুকদার, চলচিত্র প্রযোজক
রশিদু্জ্জামান মিল্লাত, টি ভি নাট্যকার
মোয়াজ্জেম হোসেন লিয়াকত, প্রখ্যাত যাত্রা শিল্পী
মোঃ মিলন ঠাকুর, সংগীত শিল্পী, বাংলাদেশ টেলিভিশন
প্রয়াত: শাহাজাহান পাহাড়ী, বিশিষ্ট সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব
প্রয়াত: ওয়ারেছ তালুকাদার, বিশিষ্ট সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব
প্রয়াত: এডভোকেট মকবুল হোসেন
এডভোকেট আসাদুজ্জামান মুক্তা
এডভোকেট আমিনুল ইসলাম
এডভোকেট আশরাফ হোসেন
এডভোকেট খন্দকার মাহমুদ হাসান
এডভোকেট সাদুল্লাহ হোসাইন বিপুল
এডভোকেট আঃ রউফ আকন্দ
প্রয়াত: আজিজুর রহমান
” আঃ হাকিম
” আজম আলী
” সামস উদ্দিন মন্ডল
” আফছার আলী
” জমর উদ্দিন
গোলাম মোস্তফা
আঃ হামিদ মুক্তিযোদ্ধা
ইলিয়াস কাঞ্চন
দুলদুল
বাহা উদ্দিন ফটু
মোরাদ হোসেন
মতিউর রহমান হাসেম মাষ্টার (হাডুডু)
নুর মোহাম্মদ বুদু
আঃ রহমান
আঃ হালিম মৌঃ
সিরাজুল ইসলাম
সামচুল ইসলাম
আজগর আলী
লাল ফকির (কুস্তি)
নীল ফকির “
জংগি মুক্তের, বিশিষ্ট পাঞ্চায়েত প্রধান
কফিল উদ্দিন তালুকদার, বিশিষ্ট সমাজ সেবক
জমির উদ্দিন সরকার, জমিদাতা ও প্রতিষ্ঠাতা, ভায়াডাঙ্গা হাসপাতাল
আরেফিন মাহমুদ, বি: দানবীর, প্রতিষ্ঠাতা ও জমিদাতা, ভায়াডাঙ্গা এএম সিনিয়র মাদ্রাসা
কামিনি মোহন শাহ, জমিদাতা, টেংগরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
শাহাবুদ্দিন সরকার, জমিদার ও বিশিষ্ট দানবীর
জামাল উদ্দিন তালুকদার, বিশিষ্ট দানবীর
কফিল মোক্তার, আইনজীবি
শ ফিউদ্দিন তালুকদার, সমাজ সেবক
জয়ন উদ্দিন সরকার, বিচারক
মৌঃ আব্দুর রহমান খন্দকার (দেওবন্দ মাদ্রাসা), ভাইস প্রেসিডেন্ট
মোহাম্মদ আলী সরকার, দানবীর
মৌলভী হাসমত আলী, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ
আলহাজ্ব জবেদ আলী, পাঞ্চায়েত প্রধান
আঃ জলিল মিয়া, সমাজ সেবক
আঃ সামাদ, চেয়ারম্যান, জমিদাতা ও প্রতিষ্ঠাতা, রাণীশিমূল ইউনিয়ন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
হাজী আঃ গফুর, চেয়ারম্যান
মফিজ উদ্দিন মাষ্টার, চেয়ারম্যান
শামসুজ্জামান তালুকদার নিলু চেয়ারম্যান, বি: সমাজ সেবক
মোঃ নুরুল হক, চেয়ারম্যান
আঃ আওয়াল, চেয়ারম্যান
খন্দকার মাহফুজল হক, চেয়ারম্যান
মেজবাহ উদ্দিন বখতিয়ার, চেয়ারম্যান
খন্দকার মোঃ আমান উল্যাহ, চেয়ারম্যান
আঃ খালেক তারা, চেয়ারম্যান
মোঃ আবু সামা কবির বিএসসি, চেয়ারম্যান
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস